The 2-Minute Rule for সাবাস বাংলাদেশ

Wiki Article

বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন

২০২৩ সাল পর্যন্ত, ট্রাম্প ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান মনোনয়নের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। ওই বছরের মার্চে ম্যানহাটনের একটি গ্র্যান্ড জুরি জালিয়াতির ৩৪টি অভিযোগে ট্রাম্পকে অভিযুক্ত করে। যার ফলে তিনিই প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট যিনি ফৌজদারি অভিযোগের সম্মুখীন হন।[১০] তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন।[১১][১২] ২০২৪ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করার পর তিনি ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।[১৩][১৪]

ট্রাম্প মিজ হ্যারিসকে প্রশাসনের ব্যর্থতার জন্য দায়ী করার চেষ্টা করে এসেছেন। তার এই প্রয়াস ‘মাঝারি সাফল্য’ পেয়েছে।

.. তাঁর (ইভাঙ্কার) ইহুদি হওয়ার কথা ছিল না কিন্তু তবুও আমি খুশি যে সে ইহুদি হয়েছে"।[৩৫৩]

‘মেক আমেরিকা গ্রেট এগেন’-কে তার প্রচারাভিযানের স্লোগান বানিয়ে সহজেই রিপাবলিকান পার্টির অন্যান্য সদস্যদের (যারা প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে ওই দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন), পিছনে ফেলে দিয়ে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের মুখোমুখি হন।

ছবির ক্যাপশান, ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারির সমাবেশে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

আমেরিকার কংগ্রেসে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রস্তাব নিয়ে দুইটি প্রস্তাব জমা পড়েছে। ২০ জানুয়ারি ২০২১ ইং তারিখে প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের মেয়াদ শেষেই আগে যাতে তাঁকে হটানো যায়, তার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছেন ডেমোক্র্যাট সেনেটররা। প্রথমত, ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স সংবিধানের ২৫তম সংশোধনীর আওতায় ক্যাবিনেটের কাছে যাতে এই প্রস্তাব তোলেন এবং ভোটাভুটির মাধ্যমে ট্রাম্পকে সরাতে উদ্যোগী হন, তার প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। [৭৯]

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

ট্রাম্পের বিপুল সংখ্যক সমর্থক সেখানে জড়ো হন।

ছবির ক্যাপশান, দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের শপথ নেওয়ার পর ভাষণ দিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

মি. ট্রাম্প তৃতীয়বার বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন মেলানিয়া নাউসের (এখন মেলানিয়া ট্রাম্প) সঙ্গে। সেটা ছিল ২০০৫ সাল। বছর সাতেক আগে প্রথম তার সঙ্গে দেখা হয়েছিল মেলানিয়া নাউসের সঙ্গে।

 ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]

Trump’s assaults on copyright’s economy and threats to make it the 51st point out have infuriated Canadians, who are canceling outings towards the U.S. in massive figures

 হামলার সময় ট্রাম্প সমর্থকদের ভিড় ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি দুপুরে, যখন কংগ্রেস রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যয়ন করছিল ইউ.এস. ক্যাপিটল-এ, ট্রাম্প কাছাকাছি এলিপসে একটি সমাবেশ করেন। কাচের বাধার পিছন থেকে বক্তৃতা দিয়ে,[২৫৮] তিনি নির্বাচন বাতিলের আহ্বান জানান এবং তার সমর্থকদের "নরকের মতো লড়াই" করতে এবং "আমাদের দেশ ফিরিয়ে নিতে" ক্যাপিটলের দিকে মিছিল করতে উৎসাহিত করেন।[২৫৯] তার সমর্থকরা তখন একটি মিছিল নিয়ে ভবনে প্রবেশ করে, প্রত্যয়ন প্রক্রিয়া ব্যাহত করে এবং কংগ্রেসের সরিয়ে নেওয়া হয়।[২৬০] হামলার সময়, ট্রাম্প সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন কিন্তু দাঙ্গাকারীদের ছত্রভঙ্গ হতে বলেননি। সন্ধ্যা ৬টায় একটি টুইট-এ, তিনি তাদের "ভালোবাসা ও শান্তির সাথে বাড়ি যেতে" বলেন, তাদের "মহান দেশপ্রেমিক" বলে অভিহিত করেন এবং পুনরায় বলেন যে তিনি নির্বাচনে জিতেছিলেন।[২৬১] কংগ্রেস পরে পুনরায় একত্রিত হয় এবং ৭ জানুয়ারির প্রথম প্রহরে বাইডেনের বিজয় নিশ্চিত করে।[২৬২]

https://dailysabasbd.com/

Report this wiki page